পরিমাণ – ৩০০ গ্রাম
উপকারীতা-
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
- ইনসুলিন বা ঔষধ সেবন করতে হবে না।
- শরীরে প্রয়োজনীয় ইনসুলিন উৎপাদন হবে।
- ইনসুলিন গ্লুকোজের ব্যবহার নিশ্চিত করবে।
- রক্তে শর্করার/গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিক থাকবে এবং
- অতিরিক্ত পিপাসা, প্রসবের বেগ ও শারীরিক দূর্বলতা দূর হবে।
উপাদান-
তুলসী পাতা – রক্তে সুগারের পরিমাণ কমায়, খারাপ কোলেস্টেরল কম করে।
ডুমুর – ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক করে, ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
আদা – ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে ফলে শরীরে সহজে গ্লুকোজ গ্রহণ করতে পারে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কমে আসে।
সজনে পাতা – পলিফেনল ও ফ্ল্যাভোনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে, যা রক্তের শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
তেলাকুচা – তে চারান্তিন(charantin, ভিসিন(vicine), এবং পলিপেপটাইড-P(polypeptide-P) থাকে, যা প্রাকৃতিক ইনসুলিনের মতো কাজ করে।
জামবীজ – এর মধ্যে থাকা জ্যাম্বোলিন এবং জ্যাম্বোসিন রক্তে শর্করার শোষণ কমাতে সহায়ক। এটি রক্তের শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না এবং গ্লুকোজের শোষণ প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়।
গুরমার – এ থাকা জিমনেমিক অ্যাসিড (gymnemic acid) অন্ত্রে শর্করা শোষণ বাধা দেয়, ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে পারে না। রক্তে গ্লুকোজের স্পাইক নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
এছাড়াও এতে এই ডায়াবেটিস চা তৈরীতে ব্যবহার করা হয়েছে দারুচিনি, পুদিনা, আমলকি, আদা, লবঙ্গ ও অন্যান্য সহায়ক ভেষজ উপাদান।
সতর্কতা–
অ্যান্টি ডায়াবেটিক চা পানের প্রথম দিকে আপনার চলমান ঔষধ বা ইনসুলিন নিয়মিত সেবন করতে হবে, কিছু দিন পরে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসার সাথে মিল রেখে ঔষধ বা ইনসুলিনের ব্যবহার কমিয়ে নিবেন।
Reviews
There are no reviews yet.